This Blog is about how the Governor of West Bengal Shri Gopal Krishna Gandhi who acted as a "Friend, Philosopher and Guide" to the capitalist, corporate media and imperialist funded rainbow alliance of TMC-Maoist-Congress-SUCI under Mamata Banerjee to dislodge the Left Front Governmentin West Bengal and weaken the mainstream leftist movement in India. The people of WB will never forget this notorious person for his treacherous and destructive role.
Wednesday, June 26, 2013
Tuesday, June 18, 2013
তৃণমূল কংগ্রেসের লাগাতার সন্ত্রাসকে উপেক্ষা করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করার সিদ্ধান্তে অটল থাকলেন বামফ্রন্টের সিংহভাগ প্রার্থী। সোমবার ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। যদিও প্রবল সন্ত্রাসের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সচিব তুফানগঞ্জ মহকুমার ক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র পেশ করার সময়সীমা একদিন বাড়িয়ে গত ১২ই জুন কোচবিহার জেলা শাসককে একটি ফ্যাক্সবার্তা পাঠায়। সেই সাথে স্ক্রুটিনি ও প্রত্যাহারের তারিখও একদিন করে পিছিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় ওই ফ্যাক্সবার্তায়। সেই অনুযায়ী তুফানগঞ্জে মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারকে কেন্দ্র করে তৃণমূল কংগ্রেসের বাইক বাহিনী এখন লুটেরা বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। ঘরবাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি বেপরোয়া লুটতরাজ চালাচ্ছে বাইক বাহিনী।
রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি রুখতে এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনের হস্তক্ষেপ চেয়ে তাঁকে স্মারকলিপি দিলেন বামফ্রন্ট নেতৃবৃন্দ। সোমবার রাজভবনে গিয়ে বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর নেতৃত্বে বামফ্রন্টের একটি প্রতিনিধিদল এই স্মারকলিপি দিয়ে রাজ্যপালকে অনুরোধ করেছে, সারা রাজ্যে দুষ্কৃতীরা অপরাধ করছে আর শাসক দলের হয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন উপলক্ষে বিরোধীদের ওপরে হামলা করে বেড়াচ্ছে। পুলিস প্রশাসন নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এই অবস্থায় রাজ্যপাল যদি হস্তক্ষেপ করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবস্থা না করেন তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হবে।
রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি রুখতে এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনের হস্তক্ষেপ চেয়ে তাঁকে স্মারকলিপি দিলেন বামফ্রন্ট নেতৃবৃন্দ। সোমবার রাজভবনে গিয়ে বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর নেতৃত্বে বামফ্রন্টের একটি প্রতিনিধিদল এই স্মারকলিপি দিয়ে রাজ্যপালকে অনুরোধ করেছে, সারা রাজ্যে দুষ্কৃতীরা অপরাধ করছে আর শাসক দলের হয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন উপলক্ষে বিরোধীদের ওপরে হামলা করে বেড়াচ্ছে। পুলিস প্রশাসন নিষ্ক্রিয় দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এই অবস্থায় রাজ্যপাল যদি হস্তক্ষেপ করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবস্থা না করেন তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হবে।
Monday, June 17, 2013
Subscribe to:
Posts (Atom)